এপেক্সিয়ান এ্যডভোকেট আমিরুল ইসলাম হার্টস্টোকে মৃত্যুবরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিলো ৫৯ বছর। এপেক্স বগুড়া ক্লাবের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ জানান, প্রতিদিনের মত তিনি বুধবারেও বগুড়া কোর্টে পেশাগত কাজে উপস্থিত ছিলেন। সকাল থেকে বিভিন্ন মামলা কাগজপত্র তৈরি করছিলেন। এমন সময় বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে তিনি বুকে ব্যাথা অনুভব করেন। পরে সহকর্মীরা তাদে দ্রুত বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে ভর্তির কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সকালে তার গ্রামের বাড়িতে প্রথম জানাজা শেষে বগুড়া শহরের আলতাফুন্নেসা খেলার মাঠে বাদ জোহর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে ঠনঠনিয়া ভাই পাগলা মাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, এপেক্স বাংলাদেশের অতীত সভাপতি এপেক্সিয়ান ডা. এ এই এম মশিহুর রহমান। বগুড়া এ্যাডভোকেট বার সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম টুকু, সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, গণফোরাম বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি এ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইসলাম, এপেক্স বাংলাদেশের জেলা ৭ এর গভর্নর এপেক্সিয়ান অধ্যক্ষ জহুরুল ইসলাম, পিএনইডি এপেক্সিয়ান মাহমুদুল হক সাবু, এপেক্সিয়ান এ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক, পিডিজি ৭ এপেক্সিয়ান সায়েদুল ইসলাম, পিডিজি ৭ এপেক্সিয়ান খন্দকার জাহাঙ্গির আলম, এপেক্সক্লাব অব বগুড়ার সভাপতি এপেক্সিয়ান আব্দুল ওয়াদুদ, সেক্রেটারী এপেক্সিয়ান রেজাউল করিম, এপেক্সিয়ান শাহারুল ইসলাম টিটু, এপেক্সিয়ান মনোয়ার হোসেন রাজু, এপেক্সিয়ান এ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা জিওনপ্রমুখ।
এর আগে মৃত্যুর খরর পেয়ে তার শহরের ভাটকান্দি ব্রীজ লেনের বাসায় স্বজনদের সাথে সাক্ষাৎ করেন এপেক্স বাংলাদেশের অতীত সভাপতি এপেক্সিয়ান ডা. এ এই এম মশিহুর রহমান। মানবাধিকার কর্মী এ্যাডভোকেট সদরুল আনাম রনজু, এপেক্স ক্লাব অব বগুড়ার সভাপতি এপেক্সিয়ান আব্দুল ওয়াদুদ, এপেক্সিয়ান নুরুল ইসলাম আকন্দ, এপেক্সিয়ান আহসান হাবিব সেলিম, এপেক্সিয়ান প্রতীক ওমর।
উল্লেখ্য, আমিরুল ইসলাম আমিরুল ইসলাম আন্তর্জাতিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশের পিডিজি ৭ ও এপেক্স ক্লাব অব বগুড়ার ফ্লোর মেম্বার ছিলেন। তার মৃত্যুতে সংগঠনের পক্ষ থেকে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে। সেই সাথে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়েছে।