তরুণরা আজ খুশি ভিশন/দার খুলেছে ন্যায়ের মিশন
নিকোশ কালে দূর হবে খুব অল্প সময় ভেদে
পুব আকাশে উঠবে রবি/জুলুমবাজের শেষ হবে দিন কেঁদে
এই সফতেই ছুটছে নেতা/দীপ্ত পায়ে ইয়াসির ভাই
লক্ষ তরুণ তোমার সাথে/চিন্তা করার কিচ্ছু নাই।
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন একেবারেই দোরগোরায়। প্রচার প্রচারণায় প্রার্থীরা নির্ঘুম। নানাধরণের প্রতিশ্রুতি জনগণের কাছে দিচ্ছেন ভোটে জেতার জন্য।
দেশের উত্তরজনপদের পিছিয়ে পড়া উপজেলা সোনাতলা-সারিয়াকান্দি। বগুড়া-১ আসন। এখানে স্বতন্ত্র ভাবে ভোটে লড়ছে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ। মার্কা পেয়েছেন ট্রাক।
বয়সে তরুণ এই নেতা। সমাজকে বাসযোগ্য করে সাজাতে নানা পরিকল্পনা নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ করে আসছেন তার নির্বাচনী এলাকায়। ফলে দুই উপজেলার তারুণ্য দীপ্ত তরুণরা এখন তার প্রেরণার উৎস। এই তরুণরা নিজেদের ভাগ্য বদলাতে মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ এর হাতে হাত মিলিয়ে একই পথে হাটছেন। সবার মুখেমুখে এখন রব উঠছে মার্কা একটাই ট্রাক।
উদীয়মান এই নেতা জংধরা এই সমাজকে নবরুপ দেবার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেয়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। বেকার সন্তানদের নিয়ে পিতা-মাতাদের নিবর আহাজারিতে বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ভারি হয়ে উঠেছে। এসব কান্নার ধ্বনি কর্তাদের কানে কোন দিন পৌছায় না। কিন্তু এসব না পাওয়ার বেদয় আহত মানুষদের আহাজারি রাত গভীর হলে মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজকে বিমূহত করে। চেতনা মনিকোঠায় তখন নাড়া দিয়ে ওঠে এসব অসহায় মানুষদের পাশে দাড়ানোর জন্য।
ব্যক্তিশক্তি দিয়ে এসব একার পক্ষে সমাধান করা সম্ভব নয়। এমন ভাবনা থেকেই মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ ঠিক করেছেন ভোটের মাধ্যমে সংসদে যাবেন। তারপর রাষ্ট্রিয় শক্তিকে কাজে লাগিয়ে একেএকে সমাজ থেকে সব সমস্যা সমাধানে মনোযোগি হবেন। এজন্যই মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ সোনাতলা-সারিয়াকান্দি আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বগুড়া-০১ হয়েছেন। প্রতীক হিসেবে পেয়েছেন ট্রাক।
আগামী ৭ জানুয়ানির নির্বাচনে প্রচার প্রচারণা ইতোমধ্যেই মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে সাড়াও ফেলতে পেছেন তিনি।
পেশাগতভাবে তিনি ব্যবসায়ী। রাজধানী ঢাকাতে অবস্থান করলেও এলাকার মানুষদের বিপদ-আপদে সব সময় পাশে দাঁড়িয়েছেন মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ। বিশ্বব্যাপি করোনা ভাইরাস আঘাত হানলে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশও বাদ যায়নি। করুণ ওই পরিস্থিতিতে মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ ঘরে বসে থাকেন নি। সাহাজ্যের হাত বাড়িয়ে অসহায় মানুষদের তিনি সাহস জুগিয়েছিলেন ওই সময়।
মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: ইন্তেজার রহমান ছেলের সামাজিক কর্মকান্ডে উৎফুল্ল। তিনি জোর গলায় বলেন আমি দেশ স্বাধীনে ভূমিকা রেখেছি আর আমার ছেলে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে।
ঘরে বাইরের ভালোবাসায় সিক্ত মো: ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ। ফুরফুরে মন নিয়ে এখন তিনি ভোটের মাঠে অবস্থান করছেন শক্তভাবে। ট্রাক মার্কার আশাবাদী বার্তা এখন সোনাতলা-সারিয়াকান্দি উপজেলার ইথারে ইথারে ভাসছে।