মাত্র ২৩ রানে প্রথম সারির ৪ ব্যাটারকে সাজঘরে পাঠিয়ে ম্যাচের শুরুতেই নিয়ন্ত্রণ নিজেদের করে নিয়েছিল বাংলাদেশ। তানজিম হাসান সাকিব এবং তাসকিনের একের পর এক আঘাতে শুরুতেই থমকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
তবে, ক্লাসেন এবং মিলার জুটি খাদের কিনার থেকে দলকে টেনে তোলেন। দুজনে দলকে নিয়ে যান ১০২ রানে। ৭৯ রানের জুটি ভাঙ্গেন তাসকিন। ৪৪ বলে ৪৬ রান করে তাসকিনের বলে সরাসরি বোল্ড হন ক্লাসেন। এরপর ক্লাসেনের আরেক সংগী ডেভিড মিলারও বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি। লেগ স্পীনার রিশাদের বলে সরাসরি বোল্ড হন তিনিও। মিলার ৩৮ বলে ২৯ রান করেন।
১৭ ওভারে একশো পূর্ণ করা দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস শেষ হয় ৬ উইকেটে ১১৩ রানে। শেষ ৩ ওভারে মাত্র ১৩ রান তুলতে সক্ষম হয় মার্করামের দল।
বাংলাদেশের তানজিম সাকিব ১৮ রানে ৩টি, তাসকিন ১৯ রানে ২টি এবং রিশাদ একটি উইকেট শিকার করেন।
উইকেট না পেলেও মুস্তাফিজচ ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ১৮ রান। এছাড়া মাহমুদুল্লাহ ৩ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ১৭ রান।
এবার দেখার পালা লো-স্কোরিং ম্যাচে বাংলাদেশি ব্যাটাররা নিজেদেরকে কিভাবে শো করেন। আজকের ম্যাচ জিতলে বাংলাদেশের সুপার এইট অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যাবে।