আসল ইলিশ চিনবেন যেভাবে কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হবে বর্ষার মৌসুম। এ সময়ে সমুদ্র থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ নদীতে আসবে ডিম দিতে। কারন ইলিশ ই একমাত্র মাছ যারা বেচেঁ থাকে নোনা জলে, আর ডিম পারে মিষ্টি জলে। বর্ষার সময়ে নদীতে বেশি ইলিশ ধরা পরে তাই বাজারে প্রচুর ইলিশ পাওয়া যায়। আর বাঙালির ঘরে ইলিশের কদর বরাবরের।
ইলিশ সরষে, ইলিশের তেল-ঝোল, ইলিশ দিয়ে কচুর শাক… খাবারের অইটেম কী কম নাকি! তবে, ইলিশ যদি খাঁটি না হয় তবে খেতে বসে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। বাজারের সমুদ্রের হিমায়িত ইলিশ আর নদীর টাটকা ইলিশ অনেকেই চিনতে পারেন না। জেনে নিন নদীর তাজা ও আসল ইলিশ চেনার সহজ সহজ কয়েকটি উপায়।
রং হবে রূপালি: নদীর টাটকা ইলিশ বিশেষ করে পদ্মা আর মেঘনার ইলিশের রং উজ্জ্বল রূপালি হয়। অন্যদিকে হিমায়িত সমুদ্রের ইলিশের রং অনুজ্জ্বল, ফ্যাকাশে ধরনের। বেশিদিন ধরে নারাচাড়া করায় আশ উঠে ফ্যাকাশে দেখতে লাগে।
চোখ হবে স্বচ্ছ: টাটকা ইলিশের চোখ স্বচ্ছ আর উজ্জ্বল হয়। হিমঘরে রাখা ইলিশের চোখ ভেতরের দিকে ঢুকে থাকে। আর ঘোলাটে হয়। চোখ দেখে যারা ইলিশ কিনতে একবার শিখে যাবে, তারা কোনোদিন ইলিশ কিনে ঠকবেন না।
মাছ হবে গোলাকৃতির: পদ্মা-মেঘনায় যেসব ইলিশ পাওয়া যায় তা হয় অনেকটা গোলাকার। অর্থাৎ মাছের পেটের অংশ হয় মোটা আর চওড়া। কিন্তু সমুদ্রের ইলিশের পেটের দিকটা সরু হয়। খুব সহজ কথায় চওড়া পেটের ইলিশের স্বাদ বেশি। সরু পেটে স্বাদ কম।দ
কানকো হবে টকটকে লাল রংয়ের: ইলিশ কেনার আগে অবশ্যই মাছের কানকো ভালো করে দেখে নেওয়া উচিত। টাটকা ইলিশের কানকো হয় টকটকে লাল রঙের। আর হিমায়িত বাসি ইলিশ হলে কানকো হবে বাদামি বা কালচে রঙের। এই পদ্ধতি সব ধরনের মাছ কেনার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
ইলিশ হবে শক্ত: টাটকা ইলিশ শক্ত থাকে। অনেক সময় বাজারে দেখা যায়, ইলিশ মাছ বাঁকা হয়ে আছে । এটাই হলো সদ্য ধরা ইলিশের সবচেয়ে বড় লক্ষণ। বাঁকা ইলিশ খাওয়ার সৌভাগ্য সবার হয়না। টাটকা ইলিশ নৌকার মতোন বেঁকে থাকে। হাত দিয়ে উঁচু করে ধরলেও আকারের পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে হিমায়িত বাসি ইলিশ নরম হয়ে যাবে। হাতে দিয়ে পেটের কাছে ধরলেই মাথা ও লেজা নিচের দিকে হেলে পড়বে।
কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হবে বর্ষার মৌসুম। এ সময়ে সমুদ্র থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ নদীতে আসবে ডিম দিতে। কারন ইলিশ ই একমাত্র মাছ যারা বেচেঁ থাকে নোনা জলে, আর ডিম পারে মিষ্টি জলে। বর্ষার সময়ে নদীতে বেশি ইলিশ ধরা পরে তাই বাজারে প্রচুর ইলিশ পাওয়া যায়। আর বাঙালির ঘরে ইলিশের কদর বরাবরের।
ইলিশ সরষে, ইলিশের তেল-ঝোল, ইলিশ দিয়ে কচুর শাক… খাবারের অইটেম কী কম নাকি! তবে, ইলিশ যদি খাঁটি না হয় তবে খেতে বসে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। বাজারের সমুদ্রের হিমায়িত ইলিশ আর নদীর টাটকা ইলিশ অনেকেই চিনতে পারেন না। জেনে নিন নদীর তাজা ও আসল ইলিশ চেনার সহজ সহজ কয়েকটি উপায়।
রং হবে রূপালি: নদীর টাটকা ইলিশ বিশেষ করে পদ্মা আর মেঘনার ইলিশের রং উজ্জ্বল রূপালি হয়। অন্যদিকে হিমায়িত সমুদ্রের ইলিশের রং অনুজ্জ্বল, ফ্যাকাশে ধরনের। বেশিদিন ধরে নারাচাড়া করায় আশ উঠে ফ্যাকাশে দেখতে লাগে।
চোখ হবে স্বচ্ছ: টাটকা ইলিশের চোখ স্বচ্ছ আর উজ্জ্বল হয়। হিমঘরে রাখা ইলিশের চোখ ভেতরের দিকে ঢুকে থাকে। আর ঘোলাটে হয়। চোখ দেখে যারা ইলিশ কিনতে একবার শিখে যাবে, তারা কোনোদিন ইলিশ কিনে ঠকবেন না।
মাছ হবে গোলাকৃতির: পদ্মা-মেঘনায় যেসব ইলিশ পাওয়া যায় তা হয় অনেকটা গোলাকার। অর্থাৎ মাছের পেটের অংশ হয় মোটা আর চওড়া। কিন্তু সমুদ্রের ইলিশের পেটের দিকটা সরু হয়। খুব সহজ কথায় চওড়া পেটের ইলিশের স্বাদ বেশি। সরু পেটে স্বাদ কম।দ
কানকো হবে টকটকে লাল রংয়ের: ইলিশ কেনার আগে অবশ্যই মাছের কানকো ভালো করে দেখে নেওয়া উচিত। টাটকা ইলিশের কানকো হয় টকটকে লাল রঙের। আর হিমায়িত বাসি ইলিশ হলে কানকো হবে বাদামি বা কালচে রঙের। এই পদ্ধতি সব ধরনের মাছ কেনার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
ইলিশ হবে শক্ত: টাটকা ইলিশ শক্ত থাকে। অনেক সময় বাজারে দেখা যায়, ইলিশ মাছ বাঁকা হয়ে আছে । এটাই হলো সদ্য ধরা ইলিশের সবচেয়ে বড় লক্ষণ। বাঁকা ইলিশ খাওয়ার সৌভাগ্য সবার হয়না। টাটকা ইলিশ নৌকার মতোন বেঁকে থাকে। হাত দিয়ে উঁচু করে ধরলেও আকারের পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে হিমায়িত বাসি ইলিশ নরম হয়ে যাবে। হাতে দিয়ে পেটের কাছে ধরলেই মাথা ও লেজা নিচের দিকে হেলে পড়বে।